পোস্টগুলি

নভেম্বর ২৬, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হাজার মানুষের উপস্থিতিতে সম্পূর্ণ হল আঃরাজ্জাক চেয়ারম্যানের জানাজা

ছবি
জানাজার খন্ড চিত্র এইচ,এম ইমরান কাজী  জার্নালিষ্ট:তাওহীদ নিউজ২৪  চরভদ্রাসন উপজেলার ৩নং ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান আঃ রাজ্জাক এর নামাজে জানাজায় প্রায় পাচহাজর লোকের উপস্থিথিতিতে মুফতি আঃসবুর সাহেবের ইমামতিতে সম্পূর্ণ হল। এসময় উপস্তিত ছিলেন বর্তমান চেয়ারম্যান আজাদ খান মাওঃআঃ সত্তার সাহেব হাঃ আঃ মান্নান,গাজিরটেক ইউঃ চেয়ারম্যান ইয়াকুব বাদল আমিন,মুতা মোল্যা,আনোয়ার মোল্যা,বি এন পির বিভাগিয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল সহ হাজার হাজার মুসলিম জনতা প্রসঙ্গত:গত তিনদিন আগে হঠাৎ অসুস্থ হলে তাকে ফরিদপুর ডায়বেটিকস হাসপাতালে নেওয়া পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকার  আজগর আলী হাসপাতালে নেওয়া হয় সেখানেই তিনি গতকাল ২৫/১১/২০১৯ তারিখ রবিবার সন্ধায়  ইন্তিকাল করেন। তিনি দুই মেয়ে ও এক ছেলেসহ অগনিত ভক্তও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। বর্ণাঢ্য ছিল তার রাজনৈতিক জীবন তার দাফন তার নিজ বাড়ী এম পি ডাঙ্গী দেওয়া হয়েছে। সকলের কাছে তার রুহের মাগফিতার কামনা করা হয়েছে।

ফরিদপুরে বাস-পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষ : নিহত ৩

ছবি
ফরিদপুরে বাস-পিকআপ মুখোমুখি সংঘর্ষ : নিহত ৩ ২৬ নভেম্বর, ২০১৯ 4 এইচ এম ইমরান কাজী জার্নালিষ্ট:তাওহীদ নিউজ২৪:    ফ রিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় ঢাকা থেকে মাদারীপুরগামী চন্দ্রা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ভাঙ্গার পূর্ব স্বদরদী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের নাম-পরচিয় জানা যায়নি। ভাঙ্গা হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান জানান, চন্দ্রা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয়। এরপর হাসপাতালে নেয়ার পর অপর একজন মারা যায়। মরদেহ তিনটি উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহতদের পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।

কোন দিকে যাচ্ছে আমার স্বাধীন বাংলাদেশ

ছবি
    এইচ এম ইমরান কাজী  জার্নালিষ্ট: তাওহীদ নিউজ২৪  আজ থেকে এক মাস আগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন প্রাক্তন অফিসার অনারারী ক্যাপ্টেন জহিরুল হক খন্দকার মারা যান। পুলিশ হেফাজতে অস্বাভাবিক মৃত্যু, কিন্তু বাংলাদেশের একটা পত্রিকাতেও এ খবর আসেনাই। কারণ তিনি মারা গেছেন ডিজিএফআই এর হাতে আট মাস গুম এবং নির্যাাতনের শিকার হয়ে। তিনি একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। সেই প্রতিষ্ঠানের মালিক কর্ণেল শহীদউদ্দিন খান ছিলো শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং শেখ রেহানার ভাসুর মেজর জেনারেল তারেক আহমেদ সিদ্দীকি ও তার স্ত্রীর পারিবারিক জমি/এপার্টমেন্ট ব্যবসার বিজনেস পার্টনার। জেনারেল তারেকের সাথে ব্যবসা নিয়ে ঝামেলা হলে কয়েক বছর আগে কর্ণেল শহীদ কোনমতে নিজের প্রাণ বাঁচিয়ে ব্রিটেন পালিয়ে যান। এরপর থেকে তার কপালে শনির দশা নেমে আসে। ঢাকায় তার বাসা ও অফিস তল্লাশী ও ভাংচুর করে র্যাব ও ডিজিএফআই বাহিনী। এ বছরের জানুয়ারী মাসে তার তিনজন স্টাফকে নিয়ে যায় র্যাব এবং তাদের  গুম করে। কোন আদালতে তাদেরকে তোলা হয়নি, কোথাও গ্রেফতার দেখানো হয়নি। হঠাৎ করে সেপ্টেম্বর মাসে পুলিশ জহিরুল হককে নিষিদ্ধ ঘোষিত...