পোস্টগুলি

ইসলামী ছাত্র রাজনীতি এদেশে টিকিয়ে রাখতে হবে। মাওঃ খুরশিদ আলম

ছবি
ইসলামী তাওহীদ নিউজ২৪ ডেস্ক : একজন ছাত্র যখন রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয় তাকে স্বাভাবিকভাবেই বলা হয়ে থাকে ছাত্রনেতা। একজন ছাত্রনেতার দেশপ্রেম, কোরআনের প্রতি মোহাব্বত, আদল-ইনসাফ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে তাদের ত্যাগ-বিসর্জন সর্বকালেই ওজনের পাল্লায় ভারি বলে প্রমাণিত হয়েছে। আদর্শের মানদণ্ডে সমাজ গড়তে ইসলামী ছাত্র রাজনীতির প্রয়োজনীয়তার কারণ বলে শেষ করা সম্ভব নয়। ইসলাম যখন আক্রান্ত হয়, মুসলমান যখন নির্যাতিত হয় আলেমদের বিরুদ্ধে যখন ষড়যন্ত্রের জাল বুনা হয়, তখন নির্দ্বিধায় দেশের জন্য, ইসলামের জন্য রাজপথে নিজের জিবনকেও বিলিয়ে দিতে কার্পন্য করেনা একজন ছাত্রনেতা। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত ছাত্র রাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা ছিল। ২০১৩ সালে গোটা জাতিকে নাস্তিক্যবাদীদের সয়লাভের যাঁতাকল থেকে ক্বওমী মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও সাধারণ মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে বাঁচিয়েছে। এদেশে ২০০১ সালে ফতোয়া বিরোধী রায়ের বিচারের বিষয়ে দোদ্দুল্যমানতা বা প্রত্যাশিত রায় না পাওয়ার অবস্থা দেখা দেয়, তখন কিন্তু এই ছাত্ররাই সংগঠিত হয়ে আন্দোলন গড়ে তুলে জাতিকে দিক-নির্দেশনা দিয়ে...

ভারতীয় কূটনীতিকের সাথে দুই কর্মকর্তার গোপন বৈঠক.....

ছবি
এইচ এম ইমরান কাজী জার্নালিষ্ট:তাওহীদ নিউজ২৪ ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে গোপন বেঠক করলেন আইন মন্ত্রণালয়ের দুই কর্মকর্তা। গতকাল রোববার রাতে প্যান-প্যাসিফিক হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও ড্রাফটিং বিভাগের সচিব নরেন দাস এবং একই বিভাগের যুগ্ম-সচিব কাজী আরিফুজ্জামান বৈঠকে অংশ নেন। ভারতের পক্ষে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি হাই-কমিশনার বিশ্বদীপ দে। নৈশভোজের আড়ালে তারা এই বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে দেশের অভ্যন্তরীণ স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ নানা বিষয় প্রসঙ্গ পায়। ইনকিলাব সূত্র জানা গেছে, বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন এবং এনআরসি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে একটা উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কারণ সম্প্রতি ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের প্রতি অবহেলার অভিযোগ আনেন। ঢাকাও কোনো রাখঢাক না করেই নিজেদের ক্ষোভের বিষয়টি ভারতকে জানিয়ে আসছে। পর পর কয়েকজন মন্ত্রী এবং প্রতিনিধি পর্যায়ের ভারত সফরের কর্মসূচি বাতিলই এর প্রমাণ। ভারত সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারের এই অবস্থানের বর্তমান পর্যায়ে ভারতীয় কূটনীতিকদের সঙ্গে আইন মন্ত্রণালয়ের একটি শাখার শীর্ষ কর্ম...

এজতেমায় হিন্দুস্তানের যে সকল মুরুব্বী অংশ গ্রহণ করছেন

ছবি
তাওহীদ নিউজ ডেস্ক  : আসছে ১০-১২ তারিখে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আলমী শূরার ইজতেমা। ইতিমধ্যে দেশ বিদেশ থেকে মুসল্লিদের আগমনে মুখরিত হয়ে উঠছে তুরাগ তীর। এবারের এজতেমায় ইন্ডিয়ার আলমী শুরার হযরতদের প্রায় সকলেই অংশ গ্রহণ করছেন বলে এক সূত্রে জানা গেছে। সূত্র জানায়, এবারের এজতেমায়  ইনশাআল্লাহ মাওলানা ইব্রাহিম দেউলা, মাওলানা আহমদ লাট, মাওলানা জুহাইরুল হাসান সাহেব, মাওলানা খোবাইবুল হাসান সাহেব, মাওলানা ইসমাইল গোধরা সাহেব, ডক্টর সানাউল্লাহ খান সাহেব অংশ গ্রহণ করবেন। সূত্র আরও জানায়, এজতেমায় হাকিম আব্দুল মান্নান সাহেব, মাওলানা আব্দুর রহমান রাবিয়ানা সাহেব, ফারুক ভাই, ব্যাঙ্গালোর প্রফেসর আব্দুর রহমান মাদ্রাসী ভাই, সানোয়ার সাহেব দিল্লী, ডক্টর ফারাহীম আলীগড় মাওলানা আহমদ হুসাইন গোধরা, মাওলানা আকবর শরীফ সাহেব, মাওলানা ইউনুস মুম্বাই, মাওলানা উসমান কাকুসি উপস্থিত থাকবেন বলেও জানা গেছে। তাছাড়া এবার এজতেমার ময়দান  আরও সম্প্রারিত করা হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে। বিগত সব বছরের তুলনায় বিশ্ব এজতেমায় মুসল্লিদের রেকর্ড সংখ্যক উপস্থিতির আশা করা যাচ্ছে।

সালথায় গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধাধার

ছবি
এইচ,এম ইমরান কাজী তাওহীদ নিউজ২৪ ফরিদপুরের সালথা উপজেলার ভাওয়াল ইউনিয়নের দরজা পুরুরা গ্রামে শিল্পি বেগম(২২) নামে এক নারীকে গলাকেটে হত্যা করেছে তার স্বামী রানা শেখ,সে ওই গ্রামের শাহজাহান মোল্যার কন্যা।গতকাল রাত ৮টার সময় পুলিশ গিয়ে তার বাড়ীর পাশের মাঠের মধ্যে থেকে গলা কাটা অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে রানা শেখের সহযোগি তুহিন শেখ নামে একজনকে। শিল্পি বেগম করিম জুট মিলে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতো। গত ৫ বছর আগে মোকসেদপুর উপজেলার গারলগাতি গ্রামের রানা শেখের সাথে শিল্পির বিবাহ হয়। তার তিন বছরের লামিয়া নামে এক শিশু কন্যা রয়েছে। সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলী জিন্নাহ জানান, খবর পেয়ে গতকাল রাত ৮টার সময় তার বাড়ীর পাশের মাঠের মধ্যে থেকে গলা কাটা অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি বলেন তার স্বামী রানা শেখ তাকে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। আর এ ঘটনায় রানার এক সহযোগি পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয়রা আটক করে পুলিশে দেয়। আমরা আজ লাশটি ময়না তদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠাবো। এদিকে এ ঘটনায় স্বামী রানা শেখকে প্রধান আসামী ও তার সহযোগি তুহ...

আলোর মিনার পাঠাগারের উদ্দোগে শীর্তাতদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ

ছবি
এইচ,এম ইমরান কাজী ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন উপজেলার মৌলভীরচর এর একঝাক দ্বীণদার  তরুণদের হাতে গড়া সেবামুলক সংগঠন আলোর মিনার পাঠাগারের উদ্দোগে চরভদ্রাসনের গরিব অসহায় ও দুঃস্হদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে। প্রায় শতাধীক পরিবারের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন স্হানীয় জনপ্রতিনিধি ও পাঠাগারের উপদেষ্টা মন্ডলি পরিষদ। এসময় উপস্তিত ছিলেন চরভদ্রাসন উপজেলা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মুতা মোল্যা,৩নং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আজাদ খান,সমাজ সেবক মন্টু মুধা,উপদেষ্টা মন্ডলি মুফতি জাকারিয়া, মাওঃসিদ্দিকুর রহমান,মুফতি সেলিম, এইচ এম ইমরান কাজী,মাওঃ মহব্বত হোসেন,মাওঃ আশিকুর রহমান,আঃ কাইয়ুম,কাওছার মোল্যা মাওঃআঃআহাত সিদ্দিকি ও পাঠাগারের সদস্য বৃন্দসহ এবং স্হানীয় জনগণ।

আঃরহমান হাত্যাকারীর ফাঁসীর দাবিতে মানববন্ধন

ছবি
এইচ,এম ইমরান কাজী  জার্নালিষ্ট:তাওহীদ নিউজ২৪ চরভদ্রাসন থানার আব্দুল শিকদার ডাঙ্গী মাদ্রাসার ছাত্র আঃরহমান হত্যাকারীর ফাঁসীর দাবিতে মানববন্ধন করেছে স্হানীয় উলামায়েকেরাম ও সর্বস্তরের জনগণ। মাওলানা ইমরান কাজী ও আঃ আহাদ সিদ্দিকীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন মুফতি সেলিম,মুফতি মোয়াজ,মাওঃজহুরুল,রাসেল জামান,আনোয়ার আলী মোল্যা, বাদল আমিন,মন্ঠু মৃধা,এইচ এম ইমরান কাজী,মাওঃজাহাঙ্গীর আল মুফতি মাসুদ সহ স্হানীয় নেত্রীবৃন্দ। মাওঃ ইমরান কাজী বলেন অপরাধীর কোন পরিচয় নাই সে যেই হোক তার বিচার করতে হবে। মুফতি সেলিম বলেন মাদ্রাসার পরিচালক এর দ্বায়ভার এরাতে পারে না আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আসল অপরাধী খুজে বের করতে হবে নতুবা কঠিন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। মানববন্ধন চলাকালিন ডিসি মহাদয় এদিকদিয়ে যাওয়ার সময় হাজার হাজার জনগণ রাস্তা ব্লক করে ফাঁসী ফাঁসী ফাঁসী হত্যাকারীর ফাঁসী চাই বলে  স্লোগান দিলে তিনি গাড়ি থেকে নেমে বলেন আমি কথা দিচ্ছি আপনারা সুষ্ট বিচার পাবেন। প্রসঙ্গত:গত ২৫/১২/২০১৯ তারিখে ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন থানার আব্দুল শিকদার ডাঙ্গী মাদ্রাসায় আঃ রহমান নামের এক ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু হয় ছেলেটির ...

মোদি সরকারের অর্থায়নে ঢাকার চারপাশে মসজিদ-মাদ্রাসা ভাঙ্গার তালিকা

ছবি
এইচ,এম ইমরান কাজী  জার্নালিষ্ট: তাওহীদ নিউজ ২৪  সম্প্রতি ভারতের মোদি সরকারের অর্থায়নে ঢাকার চারপাশে নদী তীরবর্তী বিভিন্ন ইসলাম ধর্মীয় স্থাপনা ভাঙ্গার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।  এর মধ্যে আছে ৬০টি জামে মসজিদ, ২টি নামাজঘর, ৫টি মাজার-দরবার, ১৩টি মাদ্রাসা, ১টি ঈদগাহ, ৪টি কবরস্থান এবং ১টি মৃতদের গোসলের স্থান আছে।  (মোট ৮৬টি) এক্ষেত্রে নদী রক্ষার নাম মুখে আনা হলেও নৌপরিবহন মন্ত্রনালয়ের এক সচিবের স্পষ্ট বক্তব্য হলো- “এখানে বিদেশীরা আসবে, পর্যটন কেন্দ্র হবে, সৌন্দর্য্য্ লাগবে। এখানে কোন প্রকার ধর্মীয় স্থাপনা রাখা যাবে না।  এগুলো সরিয়ে ফেলা সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। ” উল্লেখ্য, এই মসজিদ ও ইসলাম ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানাগুলোর প্রায় সবগুলোর ওয়াফক-রেজিস্ট্রেশন কাগজ আছে, অনেকগুলো বহু বছর পুরাতন ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান।  এই মসজিদগুলোর সাথে নদীর গতিপথের কোন প্রকার সম্পর্ক নাই।  কিন্তু সরকার জাস্ট গায়ের জোরে এগুলোকে অঅনুমোদিত/অবৈধ/‘নদী বাচানো’ মিথ্যা ট্যাগ গিয়ে ভাঙ্গার প্ল্যান নিয়েছে।  এক্ষেত্রে তারা মসজিদ কমিটির একশ্রেণীর অসাধু ব্যক্তিকে ঘুষ দিয়ে কিংবা ভেঙ্গে অন্য...