বর্তমান সময়ে মিডিয়ায় আলেম-উলামাদের পদচারণ কতটুকু জরুরী ।
মাওলানা সাইফুল ইসলাম ফরিদপুরী
প্রতিটি যুগেই যে কোন একটি জিনিসের প্রভাব থাকে যেমন, আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি পূর্বযুগের নবীদের আগমন তৎসময়কার প্রভাবিত জিনিসের মোজেযা নিয়েই তাঁদের আগমন হয়েছে। যেমন হযরত দাউদ আ: এর যুগে কামারদের প্রভাব ছিল তো আল্লাহ তাআলা হযরত আ: কে এমন মোজেযা দান করেছিলেন যে, তিনি লোহাকে নিমিষেই মোজেযার মাধ্যমে পানি করে ফেলতে পারতেন। হযরত মূসা আঃ: এর যুগে যাদুবিদ্যার প্রভাব ছিল আল্লাহ তাআলা হযরত মূসা আঃ কে এমন মোজেযা দান করেছিলেন যে তার হাতের লাঠিগুলো যাদুবিদ্যার কাজ করতো। হযরত ঈসা আঃ এর যুগে চিকিৎসাবিদ্যার খুব প্রভাব ছিল আল্লাহ তাআলা তাকে এমন চিকিৎসাবিদ্যা জ্ঞান দান করেছিলেন যে, কোন মৃত ব্যক্তিকে "আল্লাহর নামে দাঁড়াও" বললে মৃত ব্যক্তি দাঁড়িয়ে যেত । হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে সাহিত্যের খুব প্রভাব ছিল তৎকালীন আরব সাহিত্যিকরা দুনিয়াতে বহুল প্রশংসিত ছিল। তাই আল্লাহ তাআলার মাহবুব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাডেমিকভাবে শিক্ষিত না হলেও হুজুর সাঃ-এর বিদ্যার কাছে তৎকালীন আরবের সমস্ত সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, এবং বুদ্ধিজীবীরা একেবারেই নগণ্য ছিল। কারণ আল্লাহ তাআলা হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ওহীর মাধ্যমে যেই জ্ঞান দান করেছিলেন যেই মোজেযা দান করেছিলেন এই মোজেযার কাছে তারা ছিল একেবারেই মূর্খ।
প্রিয় পাঠক মূল কথায় ফিরে আসি বর্তমান সময়ে গোটা পৃথিবীতে যে জিনিসের প্রভাব চলছে তার নাম হলো মিডিয়া। তাই যুগের প্রভাবিত জিনিসের সাথে আম্বিয়া আলাইহিমুস সালামগনের ওয়ারেস আলেম-ওলামাদের মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া যথোপযুক্ত মনে করছি। কারণ মিডিয়ার সাথে এখন প্রতিদিন জনগণ ওৎপ্রোত ভাবে জড়িত হচ্ছে।
এখন এই মিডিয়া কয়েক শ্রেণীতে বিভক্ত। অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়া যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, ইউটিউব ইত্যাদি। প্রিন্টিং মিডিয়া। ইলেকট্রিক মিডিয়া। প্রতিটি মিডিয়ার মাধ্যমে ইয়াহুদি নাসারা নাস্তিক-মুরতাদরা আমাদের সর্বশ্রেণীর লোকদের ব্রেন ওয়াশ করছে। কারণ আমাদের প্রত্যেক ব্যক্তি যে কোন একটি মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত আছে। যেমন আমাদের শিক্ষিত সমাজের মানুষগুলো বাসার মধ্যে ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত।অফিস-আদালতে প্রিন্টিং মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত। যাতায়াত এর মাঝে এবং অবসর সময়ে অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত। অর্ধ শিক্ষিত এবং মূর্খ মানুষ গুলো ইলেকট্রিক মিডিয়া এবং অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়া ফেসবুক ইউটিউব এর সাথে সর্বসময় সম্পৃক্ত। হাটে ঘাটে মাঠে পথে কেউ না কেউ ফেসবুক ইউটিউব নিয়ে ব্যস্ত থাকে। গ্রামের কৃষক শ্রেণীর মানুষগুলো প্রতিদিন বাংলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লার বাজারগুলোতে ইলেকট্রিক মিডিয়ার সামনে বসে থাকে।প্রবাস শ্রেণীর মানুষগুলোর ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইমো, নিয়েই তাদের জীবন।
সর্বোপরি কথা হলো উপরে উল্লেখিত এই সমস্ত মিডিয়ায় যা প্রচারিত হয় যেই সংবাদ পরিবেশন করা হয় যে বিবৃতি বিতরণ করা হয় 95 শতাংশ মানুষ ওইগুলো কে ওহী সমতুল্য মনে করে থাকে। এহেন পরিস্থিতিতে আহলে হক উলামায়ে কেরামগণ যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ চাহিদা সর্বপ্রকার মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত না হন তাহলে আগামী ভবিষ্যৎতে জাতি চরম প্রাদুর্ভাবের মধ্যে মধ্যে পতিত হবে। আমি মনে করি যুগের চাহিদা অনুযায়ী ওলামায়েকেরাম সর্বপ্রকার মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া একান্ত কর্তব্য। বর্তমান সময়ের মিডিয়াগুলো ইসলাম কে নিয়ে যেভাবে বিদ্বেষ বিদ্রুপ ও অপপ্রচার করে এর সমাধানের জন্য আলেমসমাজ কি পদ্ধতি গ্রহণ করেছে ? আছে কি? একজন আলেমের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যা দিয়ে ইসলামবিদ্বেষী ফেসবুকারের জবাব দিতে পারবে লাইভে এসে ওই ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তির সম্পর্কে ইসলামী মতামত তুলে ধরবে। আছে কি ? একজন আলেমের ব্যক্তিগত ইউটিউব চ্যানেল যা দিয়ে ইসলামবিদ্বেষী চ্যানেলগুলোর মোকাবেলা করবে। হক্কানী উলামায়ে একরামের আছে কোন যৌথ প্রিন্টিং মিডিয়ার মাধ্যমে ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া গুলোর জবাব দেওয়া যাবে। আহলে হক ওলামায়ে কেরামের আছে কোন যৌথ ইলেকট্রিক মিডিয়া যেখান থেকে সর্বদা প্রচারিত হবে সত্য সংবাদ। অন্য কোন এলেক্ট্রিক মিডিয়া ইসলাম বিদ্বেষী কোন কিছু অপপ্রচার করলে তৎক্ষণাৎ জবাব দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। আছে কি এমন কোনো ব্যবস্থা ?
মূলত আলেমসমাজ ইসলামের ঢাল ইসলামের উপর যে দিক দিয়ে আঘাত আসবে সে দিক দিয়ে প্রতিহত করতে হবে এটাই বিচক্ষণ প্রতিপক্ষের কাজ।
তো ইসলাম দরস তাদরিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় । সামাজিক জীবনে ইসলাম আছে রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলাম আছে ইসলামের প্রচার-প্রসার করতে হলে, ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হলে তার প্রতিকারে বর্তমান সময়ে মিডিয়ার কোন বিকল্প নেই। এটা সবার কাছে সূর্যের ন্যায় পরিষ্কার। ইসলাম তো মানব জীবনের পরিপূর্ণ জীবনবিধান তাহলে ইসলামী শরীয়ার মধ্যে মিডিয়া সম্পর্কে, খবর সম্পর্কে কোনো বিধান নেই কি ? অবশ্যই আছে লম্বা হয়ে যাবে তাই সংক্ষেপ করছি সূরা হুজরাতের 6 নং আয়াতে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ "তোমাদের কাছে কোন ফাসেক যদি কোন সংবাদ নিয়ে আসে তাহলে তোমরা তা পরীক্ষা করে দেখবে" বর্তমান সময়ে সংবাদ সংস্থাগুলো যে সংবাদ পরিবেশন করে আমরা তা কতটুকু পরীক্ষা করছি ? কতটুকু যাচাই-বাছাই করছি।তারা যে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করছে আমরা তার প্রতিকারে কি ব্যবস্থা গ্রহন করছি বিষয়টি গবেষণার দাবি রাখে।
শুধু মাদ্রাসা মসজিদ আর খানকার নাম ইসলাম নয়। ইসলাম মুমিনের জীবনের প্রতিটি স্থানে দায়বদ্ধতা রাখে। ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায়, ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রতিটি দায়িত্বশীল আলেম কে মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া সময়ের যথাপোযুক্ত দাবি মনে করছি।
মাওলানা সাইফুল ইসলাম সহ-সভাপতি বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস নগরকান্দা উপজেলা শাখা
প্রতিটি যুগেই যে কোন একটি জিনিসের প্রভাব থাকে যেমন, আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি পূর্বযুগের নবীদের আগমন তৎসময়কার প্রভাবিত জিনিসের মোজেযা নিয়েই তাঁদের আগমন হয়েছে। যেমন হযরত দাউদ আ: এর যুগে কামারদের প্রভাব ছিল তো আল্লাহ তাআলা হযরত আ: কে এমন মোজেযা দান করেছিলেন যে, তিনি লোহাকে নিমিষেই মোজেযার মাধ্যমে পানি করে ফেলতে পারতেন। হযরত মূসা আঃ: এর যুগে যাদুবিদ্যার প্রভাব ছিল আল্লাহ তাআলা হযরত মূসা আঃ কে এমন মোজেযা দান করেছিলেন যে তার হাতের লাঠিগুলো যাদুবিদ্যার কাজ করতো। হযরত ঈসা আঃ এর যুগে চিকিৎসাবিদ্যার খুব প্রভাব ছিল আল্লাহ তাআলা তাকে এমন চিকিৎসাবিদ্যা জ্ঞান দান করেছিলেন যে, কোন মৃত ব্যক্তিকে "আল্লাহর নামে দাঁড়াও" বললে মৃত ব্যক্তি দাঁড়িয়ে যেত । হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে সাহিত্যের খুব প্রভাব ছিল তৎকালীন আরব সাহিত্যিকরা দুনিয়াতে বহুল প্রশংসিত ছিল। তাই আল্লাহ তাআলার মাহবুব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাডেমিকভাবে শিক্ষিত না হলেও হুজুর সাঃ-এর বিদ্যার কাছে তৎকালীন আরবের সমস্ত সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, এবং বুদ্ধিজীবীরা একেবারেই নগণ্য ছিল। কারণ আল্লাহ তাআলা হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ওহীর মাধ্যমে যেই জ্ঞান দান করেছিলেন যেই মোজেযা দান করেছিলেন এই মোজেযার কাছে তারা ছিল একেবারেই মূর্খ।
প্রিয় পাঠক মূল কথায় ফিরে আসি বর্তমান সময়ে গোটা পৃথিবীতে যে জিনিসের প্রভাব চলছে তার নাম হলো মিডিয়া। তাই যুগের প্রভাবিত জিনিসের সাথে আম্বিয়া আলাইহিমুস সালামগনের ওয়ারেস আলেম-ওলামাদের মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া যথোপযুক্ত মনে করছি। কারণ মিডিয়ার সাথে এখন প্রতিদিন জনগণ ওৎপ্রোত ভাবে জড়িত হচ্ছে।
এখন এই মিডিয়া কয়েক শ্রেণীতে বিভক্ত। অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়া যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, ইউটিউব ইত্যাদি। প্রিন্টিং মিডিয়া। ইলেকট্রিক মিডিয়া। প্রতিটি মিডিয়ার মাধ্যমে ইয়াহুদি নাসারা নাস্তিক-মুরতাদরা আমাদের সর্বশ্রেণীর লোকদের ব্রেন ওয়াশ করছে। কারণ আমাদের প্রত্যেক ব্যক্তি যে কোন একটি মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত আছে। যেমন আমাদের শিক্ষিত সমাজের মানুষগুলো বাসার মধ্যে ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত।অফিস-আদালতে প্রিন্টিং মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত। যাতায়াত এর মাঝে এবং অবসর সময়ে অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত। অর্ধ শিক্ষিত এবং মূর্খ মানুষ গুলো ইলেকট্রিক মিডিয়া এবং অনলাইন ভিত্তিক মিডিয়া ফেসবুক ইউটিউব এর সাথে সর্বসময় সম্পৃক্ত। হাটে ঘাটে মাঠে পথে কেউ না কেউ ফেসবুক ইউটিউব নিয়ে ব্যস্ত থাকে। গ্রামের কৃষক শ্রেণীর মানুষগুলো প্রতিদিন বাংলার প্রতিটি পাড়া-মহল্লার বাজারগুলোতে ইলেকট্রিক মিডিয়ার সামনে বসে থাকে।প্রবাস শ্রেণীর মানুষগুলোর ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ইমো, নিয়েই তাদের জীবন।
সর্বোপরি কথা হলো উপরে উল্লেখিত এই সমস্ত মিডিয়ায় যা প্রচারিত হয় যেই সংবাদ পরিবেশন করা হয় যে বিবৃতি বিতরণ করা হয় 95 শতাংশ মানুষ ওইগুলো কে ওহী সমতুল্য মনে করে থাকে। এহেন পরিস্থিতিতে আহলে হক উলামায়ে কেরামগণ যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ চাহিদা সর্বপ্রকার মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত না হন তাহলে আগামী ভবিষ্যৎতে জাতি চরম প্রাদুর্ভাবের মধ্যে মধ্যে পতিত হবে। আমি মনে করি যুগের চাহিদা অনুযায়ী ওলামায়েকেরাম সর্বপ্রকার মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া একান্ত কর্তব্য। বর্তমান সময়ের মিডিয়াগুলো ইসলাম কে নিয়ে যেভাবে বিদ্বেষ বিদ্রুপ ও অপপ্রচার করে এর সমাধানের জন্য আলেমসমাজ কি পদ্ধতি গ্রহণ করেছে ? আছে কি? একজন আলেমের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যা দিয়ে ইসলামবিদ্বেষী ফেসবুকারের জবাব দিতে পারবে লাইভে এসে ওই ইসলামবিদ্বেষী ব্যক্তির সম্পর্কে ইসলামী মতামত তুলে ধরবে। আছে কি ? একজন আলেমের ব্যক্তিগত ইউটিউব চ্যানেল যা দিয়ে ইসলামবিদ্বেষী চ্যানেলগুলোর মোকাবেলা করবে। হক্কানী উলামায়ে একরামের আছে কোন যৌথ প্রিন্টিং মিডিয়ার মাধ্যমে ইসলাম বিদ্বেষী মিডিয়া গুলোর জবাব দেওয়া যাবে। আহলে হক ওলামায়ে কেরামের আছে কোন যৌথ ইলেকট্রিক মিডিয়া যেখান থেকে সর্বদা প্রচারিত হবে সত্য সংবাদ। অন্য কোন এলেক্ট্রিক মিডিয়া ইসলাম বিদ্বেষী কোন কিছু অপপ্রচার করলে তৎক্ষণাৎ জবাব দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। আছে কি এমন কোনো ব্যবস্থা ?
মূলত আলেমসমাজ ইসলামের ঢাল ইসলামের উপর যে দিক দিয়ে আঘাত আসবে সে দিক দিয়ে প্রতিহত করতে হবে এটাই বিচক্ষণ প্রতিপক্ষের কাজ।
তো ইসলাম দরস তাদরিসের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় । সামাজিক জীবনে ইসলাম আছে রাষ্ট্রীয় জীবনে ইসলাম আছে ইসলামের প্রচার-প্রসার করতে হলে, ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার হলে তার প্রতিকারে বর্তমান সময়ে মিডিয়ার কোন বিকল্প নেই। এটা সবার কাছে সূর্যের ন্যায় পরিষ্কার। ইসলাম তো মানব জীবনের পরিপূর্ণ জীবনবিধান তাহলে ইসলামী শরীয়ার মধ্যে মিডিয়া সম্পর্কে, খবর সম্পর্কে কোনো বিধান নেই কি ? অবশ্যই আছে লম্বা হয়ে যাবে তাই সংক্ষেপ করছি সূরা হুজরাতের 6 নং আয়াতে আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ "তোমাদের কাছে কোন ফাসেক যদি কোন সংবাদ নিয়ে আসে তাহলে তোমরা তা পরীক্ষা করে দেখবে" বর্তমান সময়ে সংবাদ সংস্থাগুলো যে সংবাদ পরিবেশন করে আমরা তা কতটুকু পরীক্ষা করছি ? কতটুকু যাচাই-বাছাই করছি।তারা যে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করছে আমরা তার প্রতিকারে কি ব্যবস্থা গ্রহন করছি বিষয়টি গবেষণার দাবি রাখে।
শুধু মাদ্রাসা মসজিদ আর খানকার নাম ইসলাম নয়। ইসলাম মুমিনের জীবনের প্রতিটি স্থানে দায়বদ্ধতা রাখে। ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায়, ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তাই প্রতিটি দায়িত্বশীল আলেম কে মিডিয়ার সাথে সম্পৃক্ত হওয়া সময়ের যথাপোযুক্ত দাবি মনে করছি।
মাওলানা সাইফুল ইসলাম সহ-সভাপতি বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস নগরকান্দা উপজেলা শাখা
মন্তব্যসমূহ