১৮ তম লাশ দাফনে ফরিদপুর তাকওয়ার স্বেচ্ছাসেবীরা।


Hm imran kazi.করোনাকালে সবচেয়ে আলোচিত ও প্রশংসিত সংগঠনের নাম ‘তাকওয়া ফাউন্ডেশন’। এই ফাউন্ডেশন বর্তমান প্রেক্ষাপটে করোনা রোগী এবং তাদের পরিবারের জন্য সেবামূলক বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।


ইতিমধ্যে দেশব্যাপী প্রশংসার জোয়ারে ভাসছে সংগঠনটি। দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় জেলাভিত্তিক টিম গঠন করে লাশ দাফনকাজে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে ‘তাকওয়া ফাউন্ডেশন। ফরিদপুর জেলা তাকওয়া ফাউন্ডেশনের টিমের স্বেচ্ছাসেবকরা প্রশংসিত হচ্ছেন এলাকাবাসির কাছে।
 হাফেজ হাবিবুর রহমান এর সংবাদে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ফরিদপুর সিটি কলেজের প্রভাষক ফরিদপুর পূর্ব আলীপুর নিবাসী জনাব মোঃ ওমর ফারুক মোল্লা (৪৬) ইন্তেকাল করায় মরহুমের গোসল, কাফন, জানাজা ও দাফনের খেদমতে ছুটে যান ফরিদপুর তাকওয়া ফাউন্ডেশনের পৌর জিম্মাদার হাঃমাওঃ মুফতি শিহাব উদ্দিন, নিবেদিত স্বেচ্ছাসেবী হাঃমাওঃমুফতি আবু নাসির, মুফতি আবু সালেম প্রমূখ।

তাকওয়া ফাউন্ডেশনের নিবেদিত আলেম স্বেচ্ছাসেবীগণ দির্ঘ শ্রম দিয়ে আলীপুর কবরস্থানে দাফন কার্য সম্পন্ন করেন।
সকলেই তাকওয়া ফাউন্ডেশনের এ সেচ্ছা শ্রমের প্রশংসা করে এই আলেম স্বেচ্ছাসেবীদের কৃতজ্ঞতা জানান।
 নিবেদিত এ আলেম স্বেচ্ছাসেবীরা সকল বিপদ ও দূর্যোগে পাশে থাকার আশ্বাস দেন এবং সকলকে তাকওয়া ফাউন্ডেশন এর জন্যে দোয়ার আবেদন জানিয়ে তাকওয়া ফাউন্ডেশন ফরিদপুর জেলা শাখার আহ্বায়ক মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান তাওহীদ নিউজকে বলেন, আমরা এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৮ টি মৃত লাশের দাফন কার্য সম্পাদন করলাম৷
মানবতার কল্যাণে স্বেচ্ছাশ্রম দিয়ে যাচ্ছি যতদিন পর্যন্ত এ সংকট থেকে মহান আল্লাহ আমার দেশবাসীকে মুক্তি না দেন ততদিন আমরা ইসলাম, দেশ ও মানবতার কল্যাণে নিবেদিত থাকবো ইনশাআল্লাহ। টিম প্রধান মুফতি মুস্তাফিজুর রহমান আরো জানান
ফরিদপুর জেলায় আমাদের সেবা পেতে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৭৬২৮২৯০৪৩ এ নম্বরে৷

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

হাফেজ মাহমুদকে দেখতে 75000 টাকা নিয়ে হাসপাতালে জননেতা শহিদুল ইসলাম বাবুল

চিকিৎসাধীন হাফেজ মাহমুদ এখন বাড়িতে কেন?

ইমামের টাকা আত্মসাৎ করার প্রতিবাদ করায় চাকরি গেল ইমামের।

নগরকান্দায় গ্রাম্য কাইজায় মাদ্রাসায় হামলা"