পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

দেশ প্রেম

সমসাময়িক বাংলাদেশ । জালাল উদ্দিন চৌধুরী । ব্যাক্তিগত ভাবে কাউকে উদ্দ্যেশ করে কিছু বলছি না । এভাবে না নেয়ার জন্য ও অনুরুধ করছি । সমাজের একটি অবস্তাকে প্রকাশ করছি । "কে হইত চেয়ারম্যান কে হইত মেম্বার আমরা কি তাঁর খবর নিতাম" শাহ্‌ আব্দুল করিমের সেই উক্তি এখন সমাজে অচল । এখন সবাই সবার খবর নেয় । মুজিব নীতি বা জিয়া নীতি বর্তমানে কারো কারো কাছে নীজের আঁখের গোছানোর পন্থা । প্রকৃত মুজিব বাধি বা জিয়ার সৈনিক খুব কম ই সমাজে অবস্তান করছে । "ভোগ নয় ত্যাগে কর বিচরণ " তাঁদের জীবন দান এ নীতি গুলোর প্রধান শক্তি এবং প্রকৃতি । কিন্তু বাংলাদেশে চলছে তাঁর উল্টো । বাংলাদেশের প্রতিটি পারা মহল্লায় বর্তমানে এ উল্টো নীতির দৌড়াদৌড়ি । এ নীতির সুত্রে সাধারণ মানুষকে গেঁথে সমাজের সুবিধা বিদরা একটি অবস্থানে পৌঁছে । এ অবস্থান থাকে বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে নিজের পকেট ভারী করতে সাহাজ্য করে । অর্থাৎ একটি দলকে ব্যাবহার করে ওয়ার্ড মেম্বার বা চেয়ারম্যান হওয়া । মেম্বার হলে থানা এবং জেলা শহরে বাড়ি গাড়ী করা । চেয়ারম্যান হলে ঢাকা শহর পর্যন্ত তাঁর সীমানা বর্ধিত করা । একটি রাষ্ট্রের সমস্ত কর্মকান্ডের মূল ...

গোনাহ করলে কি দাঁড়ি সেভ করতে হবে? যুবকের প্রতি মাওলানা তারিক জামিল

গোনাহ করলে কি দাঁড়ি সেভ করতে হবে? যুবকের প্রতি মাওলানা তারিক জামিল   বিশ্বখ্যাত দায়ী ও তাবলিগ জামাতের মুরব্বী   মাওলানা তারিক জামিল মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে দেয়া এক বয়ানে বলেন, আমার এক বন্ধু ছিলো। সাধ্য মতো দীনের পথে চলার চেষ্টা করতো। বেশ সুন্দর দাঁড়িও রেখেছিলো। কিন্তু হঠাৎ দেখি সে দাঁড়ি সেভ করে ফেলেছে। আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, দাঁড়ি সেভ করলে কেন? সে বললো, ভাই! কর্মক্ষেত্রে অনেক সময় মিথ্যা বলতে হয়। এর থেকে বাঁচতেও পারছি না। ভাবলাম, দাঁড়ি রেখে তো মিথ্যা কথা বলা ঠিক হবে না। তাই দাঁড়ি ফেলে দেয়া। আমি তাকে বললাম, তুমি তো মিথ্যা বলায় একটি গোনাহ হতো। কিন্তু দাঁড়ি সেভ করে তো একই সঙ্গে দুটি গোনাহ করলে! অন্তত একটি গোনাহ থেকে তো বাঁচতে পারতে! মিথ্যা বলার সাথে দাঁড়ির কী সম্পর্ক? দাঁড়ি আছে তো সত্য বলো। আর দাঁড়ি নেই তো মিথ্য বলো, বিষয়টা তো এমন নয়। মিথ্য বলার সম্পর্ক তো কালিমার সাথে। একজন মানুষের কালিমা পড়ার পর তো মিথ্যা বলতে লজ্জা হওয়া দরকার। অনেকে বলে দাঁড়ি রেখে মিথ্যা বলা তো খুবই লজ্জার বিষয়। আমি তো বলি, কালিমা পড়ার পর মিথ্য বলা বড় লজ্জার বিষয়। গোনাহের সম্পর্ক তো প...

গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ করেই মুসলমানদের উপর হিন্দু সন্ত্রাসীদের হামলা

ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যের কোদেরমা জেলায় 02hmimrankazi@gmail.Com ছেলের বিয়েতে অতিথিদের গরুর গোশত পরিবেশনের শুধু সন্দেহ বশত মুসলমানদের উপর হামলা চালিয়েছে ।

Absence

<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script> <script>   (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({     google_ad_client: "ca-pub-6151494741014348",     enable_page_level_ads: true   }); </script>

স্বাধীনতা যুদ্ধে উলামায়ে কেরামের অবদান। (পর্বঃ ২)

স্বাধীনতা যুদ্ধে  উলামায়ে কেরামের অবদান। (পর্বঃ ২) •••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••• ৭১’ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে  অনেক উলামায়ে কেরামই ছিলেন মুক্তিকামী মানুষের সিপাহসালার। বাংলাদেশের বিখ্যাত আলেম ও বুযুর্গ কওমী ওলামাদের শীরমনি  আল্লামা মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জি হুজুর (রাহ.)ও মাওঃ এমদাদুল হক আড়ইহাজারী অন্যতম, সে সময়  তিনি স্পষ্ট   ভাষায় বলেছিলেন,“এ যুদ্ধ ইসলাম আর কুফরের যুদ্ধ নয়,এটা হল জালেম আর মাজলুমের যুদ্ধ"। এ যুদ্ধ ছিলো জালেমের বিরুদ্ধে মাজলুমের লড়াই। পাকিস্তানীরা জালেম আর এ দেশের বাঙ্গালীরা মাজলুম।তাই সামর্থ্যানুসারে দলমত নির্বিশেষে সকলকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে হবে এবং এটাকে প্রধান কর্তব্য বলে মনে করতে হবে”। এ দেশের শ্রেষ্টবুজুর্গ ফেদায়ে মিল্লাত আল্লামা হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী (রাহ.) এর বিশিষ্ট খলিফা,আধ্যাত্মিক রাহবার আল্লামা লুৎফুর রহমান বর্র্র্ণভী ছিলেন আরএকজন দূরদশী সিপাহসালার। তিনি তখন পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন না করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছিলেন এবং বিপদগ্রস্থ বাঙ্গালী মানুষদেরকে সাহায্য- সহযোগীতা করেছিলেন। তৎকালিন সময়ে একবার ...

স্বাধীনতা যুদ্ধে উলামায়ে কেরামের অবদান। (পর্বঃ ২)

স্বাধীনতা যুদ্ধে  উলামায়ে কেরামের অবদান। (পর্বঃ ২) •••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••• ৭১’ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে  অনেক উলামায়ে কেরামই ছিলেন মুক্তিকামী মানুষের সিপাহসালার। বাংলাদেশের বিখ্যাত আলেম ও বুযুর্গ কওমী ওলামাদের শীরমনি  আল্লামা মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জি হুজুর (রাহ.)ও মাওঃ এমদাদুল হক আড়ইহাজারী অন্যতম, সে সময়  তিনি স্পষ্ট   ভাষায় বলেছিলেন,“এ যুদ্ধ ইসলাম আর কুফরের যুদ্ধ নয়,এটা হল জালেম আর মাজলুমের যুদ্ধ"। এ যুদ্ধ ছিলো জালেমের বিরুদ্ধে মাজলুমের লড়াই। পাকিস্তানীরা জালেম আর এ দেশের বাঙ্গালীরা মাজলুম।তাই সামর্থ্যানুসারে দলমত নির্বিশেষে সকলকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে হবে এবং এটাকে প্রধান কর্তব্য বলে মনে করতে হবে”। এ দেশের শ্রেষ্টবুজুর্গ ফেদায়ে মিল্লাত আল্লামা হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী (রাহ.) এর বিশিষ্ট খলিফা,আধ্যাত্মিক রাহবার আল্লামা লুৎফুর রহমান বর্র্র্ণভী ছিলেন আরএকজন দূরদশী সিপাহসালার। তিনি তখন পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন না করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছিলেন এবং বিপদগ্রস্থ বাঙ্গালী মানুষদেরকে সাহায্য- সহযোগীতা করেছিলেন। তৎকালিন সময়ে একবার ...

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা   ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের এই দেশ পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হয়। এদেশের আলেম সমাজ সহ অনেকেই এদেশের মুক্তিকামী মানুষের পাশে দাড়িয়ে দেশের মানুষকে পাকিস্তানী জালিম শাসকদের কবল থেকে মুক্ত করেছিলেন। অসংখ্য উলামায়ে কেরামগণ তাদের জান মাল ,শক্তি সামর্থ্য দিয়ে এ দেশের মাজলুম জনগণের স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেছেন। "১৯৭১ সালে 'মোনাফিকদের ক্ষমা নেই' শীর্ষক একটি সরকারি প্রচার পত্রের শেষে লিখা ছিল,আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, 'সত্যের জয় ও মিথ্যার বিনাশ অবশ্যম্ভাবী, বাঙালি এতে সম্পূর্ণ বিশ্বাসী। [১] " "মুক্তিযুদ্ধ কালিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত পাকিস্তানি রাষ্ট্রদূত আগা শাহীর সাক্ষাৎকার, যা মার্কিন টেলিভিশন এবিসির মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল। ওই সাক্ষাৎকারে সাংবাদিক বব ক্লার্কের এক প্রশ্ন থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হয়, আলেম সমাজ মুক্তিযুদ্ধে জনগণের পাশে ছিলেন এবং সার্বিক ভাবে সহযোগি...

নারী বাদ ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক

নারীবাদ ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক . নারীবাদ ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। কারণ - . ক) দর্শন হিসেবে নারীবাদকে গ্রহণ করতে হলে আগে আপনাকে নারীবাদীদের প্রিয় “পুরুষতন্ত্র তত্ত্ব” (Patriarchal Thesis)-কে মেনে নিতে হবে। পুরুষতন্ত্র তত্ত্ব হল এই বিশ্বাস যে – সভ্যতার শুরুতে থেকেই পুরুষরা এমন এক বৈষম্যমূলক সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলেছে এবং টিকিয়ে রেখেছে যার উদ্দেশ্য হল নারীকে অধীনস্ত করা, শোষণ করা, নির্যাতন করা এবং তাদের ওপর কর্তৃত্ব বজায় রাখা। খ) “পুরুষতন্ত্র তত্ত্ব” মৌলিকভাবে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক. এ দু’য়ের মধ্যে কোনভাবেই সমন্বয় করা সম্ভব না। গ) সুতরাং নারীবাদ মৌলিকভাবেই ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। . কেন পুরুষতান্ত্রিকতার এই তত্ত্ব ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে বিষাক্ত, এবং দর্শন হিসেবে মৌলিকভাবে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক? . ১) পুরুষতান্ত্রিকতার এ তত্ত্ব নবুওয়্যাতের পুরো ব্যাপারটাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করে ফেলে। সব নবী-রাসূল আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালাম পুরুষ ছিলেন। হ্যা, আমরা জানি ইবন হাযমসহ আরো কয়েকজন আলিম বলেছেন নারীদের মধ্যে কেউ কেউ ওয়াহি পেয়েছিলেন। যদি আমরা এ কয়েকজনের মতকে গ্রহণও করি সেক্ষেত্রেও উপসংহার হল, অ...

আফগানিস্তানে শতাধিক হাফেজে কুরআন শিশু হত্যার প্রতিবাদ

আফগানিস্তানে শতাধিক হাফেজে কুরআন শিশু হত্যার প্রতিবাদে… ----------------------------------------- আফগানিস্তানের কান্দুজ শহরের একটি মাদরাসায় হিফজুলকুরআন সমাপনকারী হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে আমেরিকান বর্বর ড্রোণ হামলায় নিহত শতাধিক শিশুর হত্যাকাণ্ডের খবর ইতিমধ্যে বিশ্ববাসী জেনে গেছে ৷ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সংবাদটি প্রচার, ও বিভিন্ন মহল থেকে এর প্রতিবাদ হলেও, যেই গুরুত্ব ও ক্ষোভের সাথে এর প্রচার ও প্রতিবাদ হওয়া উচিৎ ছিল, সেটি হয়নি ৷ এর কারণ সম্ভবত এটিই যে, এই বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের ঘাতক হল আমেরিকা আর হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে মাদরাসার তালেবেএলেমরা ৷ মুসলিম উম্মাহর অবিসংবাদিত রাহবার কায়েদে জমিয়ত মাওলানা ফজলুর রহমানের ভাষায় ফুটে উঠেছে সেই নির্মম সত্যটি ৷ তিনি বলেছেন, যখন কোনো স্কুলে হামলা হয়, তখন সবাই আমার কান্নার সঙ্গী হয়, কিন্তু যখন মাদরাসার ছাত্রদের হত্যা করা হয়, তখন আমাকে একাই কাঁদতে হয় ৷ সত্যিই, আজকে যদি হামলাকারীর মুখে দাড়ী আর মাথায় টুপি থাকত, তাহলে সন্ত্রাসবাদ নামে সারা বিশ্বজুড়ে শুরু হতো তোলপাড় ৷ কিন্তু যখন ক্লিনসেভ্ড আমেরিকানরা কুরআনের...

শাইখুল হাদীসের নাম ছাড়া বাংলার স্বাধীনতার ইতিহাস হতে পারেনা Maulana Mamu...

ছবি